আজ আর একটি সুগন্ধি পাতার কথা বলি। রান্নাঘরে যার দারুন চাহিদা সেটি হল তেজপাতা।
তেজপাতা খাবারের স্বাদ বাড়াতে কতটুকু সক্ষম তা নিয়ে কেউ মাথা না ঘামালেও খাবারে মোহনীয় গন্ধ আনতেই চলে তেজপাতার ব্যবহার। তেজপাতার পুষ্টিগুণ শারীরিক নানা সমস্যা থেকে মুক্ত রাখতে সহায়তা করে। সুগন্ধি এই পাতায় রয়েছে কিছু লুকানো গুণের খবর। আমাদের শরীরের নানা সমস্যা সমাধানে সে গুণ দারুণ উপকারী। আজ জেনে নেব তেজপাতার গুণ সম্পর্কে।
* শারীরিকভাবে দুর্বল ও রোগা মানুষদের জন্য তেজপাতা দারুণ কার্যকরী। কয়েকটা পাতা থেঁতলে ২ কাপ গরম জলে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ২ বার করে টানা ২ সপ্তাহ খেলে শরীরে শক্তিও চেহারায় লাবণ্য ফিরে পাবেন।
* শুকনা তেজপাতার গুঁড়া দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজতে পারেন। মাড়ির ক্ষত ও রক্তপড়া সেরে যাবে। এতে দাঁতের হলদেভাবও কমে যায়।
* দুই-তিনটা তেজপাতা ৪ কাপ জলে সেদ্ধ করে ২ কাপ করে নিন। এরপর ওই জল দিয়ে গড়গড়া(গার্গল ) করলে গলাভাঙা দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।
* ফোঁড়া সারানোর জন্য তেজপাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করুন। দ্রুত সেরে যাবে।
* তেজপাতা সেদ্ধ জল দিয়ে নিয়মিত কুলি করুন, অরুচি ও মুখের তেতো ভাব চলে যাবে।
* প্রতিদিন রং চায়ের সঙ্গে তেজপাতা খেলে ত্বকের সতেজতা ঠিক থাকবে।
* যাদের অতিরিক্ত ঘামাচির সমস্যা তারা তেজপাতা মিহি বেটে শরীরে মেখে রাখুন ঘণ্টা খানেক। তারপর স্নান করতে হবে কোনো সাবানের ব্যবহার ছাড়া। কয়েকবার ব্যবহার করলেই ঘামাচি একদম সেরে যাবে।
* তেজপাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তেজপাতার গুঁড়া, শসা, মধু, দই ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগান। দশ মিনিট পর ধুয়ে নিন।
* জলে তেজপাতা ভালো করে ফুটিয়ে তা ছেঁকে নিয়ে চুল ধোয়ার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এতে চুল পড়ার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও তেজপাতার তেল মাথার ত্বকে লাগালে চুলের খুশকি সমস্যা থেকেও দ্রুত রেহাই পবেন। শ্যাম্পু করার পরে এই জল চুলে দিলে এটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে। নিয়মিত ব্যবহারে এটি চুলকে ঝলমলে করে তুলবে।
* কাঁচা তেজপাতা অলিভ অয়েলে ফুটিয়ে তেজপাতার তেল তৈরি করে নিতে পারে। এই তেল দেহে মাখলে মশা থাকবে দূরে এবং মশার কামড়ের জ্বালাপোড়া থেকে ত্বকও বাঁচাতে পারবেন।
ওঙ্কার ধামের তেজপাতার গাছটি দুর্ভাগ্যবশত গত বছরের কাল বৈশাখী ঝড়ে ভেঙে পরে ,অবশ্য ভাঙা কান্ড থেকে আবার নতুন করে পাতা গজিয়েছে।
* দুই-তিনটা তেজপাতা ৪ কাপ জলে সেদ্ধ করে ২ কাপ করে নিন। এরপর ওই জল দিয়ে গড়গড়া(গার্গল ) করলে গলাভাঙা দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।
* ফোঁড়া সারানোর জন্য তেজপাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করুন। দ্রুত সেরে যাবে।
* তেজপাতা সেদ্ধ জল দিয়ে নিয়মিত কুলি করুন, অরুচি ও মুখের তেতো ভাব চলে যাবে।
* প্রতিদিন রং চায়ের সঙ্গে তেজপাতা খেলে ত্বকের সতেজতা ঠিক থাকবে।
* যাদের অতিরিক্ত ঘামাচির সমস্যা তারা তেজপাতা মিহি বেটে শরীরে মেখে রাখুন ঘণ্টা খানেক। তারপর স্নান করতে হবে কোনো সাবানের ব্যবহার ছাড়া। কয়েকবার ব্যবহার করলেই ঘামাচি একদম সেরে যাবে।
* তেজপাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তেজপাতার গুঁড়া, শসা, মধু, দই ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগান। দশ মিনিট পর ধুয়ে নিন।
* জলে তেজপাতা ভালো করে ফুটিয়ে তা ছেঁকে নিয়ে চুল ধোয়ার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এতে চুল পড়ার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও তেজপাতার তেল মাথার ত্বকে লাগালে চুলের খুশকি সমস্যা থেকেও দ্রুত রেহাই পবেন। শ্যাম্পু করার পরে এই জল চুলে দিলে এটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে। নিয়মিত ব্যবহারে এটি চুলকে ঝলমলে করে তুলবে।
* কাঁচা তেজপাতা অলিভ অয়েলে ফুটিয়ে তেজপাতার তেল তৈরি করে নিতে পারে। এই তেল দেহে মাখলে মশা থাকবে দূরে এবং মশার কামড়ের জ্বালাপোড়া থেকে ত্বকও বাঁচাতে পারবেন।
ওঙ্কার ধামের তেজপাতার গাছটি দুর্ভাগ্যবশত গত বছরের কাল বৈশাখী ঝড়ে ভেঙে পরে ,অবশ্য ভাঙা কান্ড থেকে আবার নতুন করে পাতা গজিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন