আকন্দ
এক প্রকারের ঝোপ ও গুল্ম জাতীয় মাঝারি ধরনের ওষধি গাছ। ৭-৮ ফুট পর্যন্ত
লম্বা হয়। কিন্তু এদের কাণ্ড নরম। তাই ফুল আর ফলের ভারে হেলে পড়াভাব দেখা
যায়। এজন্য পূর্ণ বয়স্ক আকন্দের উচ্চতাটা ঠিক অনুমান করা মুশকিল। আকন্দের
কাণ্ডের রং সাদাটে সবুজ। কাণ্ড বেশ নরম। ফল পাকতে শুরু করলে কিছুটা শক্ত
হয়। কাণ্ডের ওপর দিকে কিছু ডালপালা থাকে। মূল থেকে একাধিক কাণ্ড বেরিয়ে ঝোপ
তৈরি করে। কাণ্ডের বেড় ১-৩ ইঞ্চি হতে পারে। গাছের ছাল ধুসর বর্ণের এবং কান্ড শক্ত ও কচি ডাল লোমযুক্ত।
আকন্দের পাতা দেখতে অনেকটা বটের পাতার মতো। বটের পাতার মতোই পুরু। বটের পাতা ভাঙলে যেমন সাদা আঠা বের হয়, আকন্দের পাতা ভাঙলেও সাদা আঠা বের হয়। পাতার উপরিভাগ মসৃণ এবং নীচের দিক তুলোর ন্যায়। ক্ষুদ্র বৃন্ত এবং বৃন্তদেশ হৃদপিণ্ডাকৃত। তবে বটের পাতার সাথে বড় পার্থক্য হলো, এর পাতা খুবই নরম। বটের পাতা অতটা নরম নয়। তবে বটের পাতার মতোই মসৃণ। আনকন্দের পাতা সরল। উপবৃত্তাকার। পাতা লম্বায় ৬-৮ ইঞ্চি হতে পারে। ঠিক মাঝ বরাবর পতার প্রস্থ ৩-৪ ইঞ্চি। আকন্দের পাতা হালকা বা সাদটে সবুজ।
আকন্দ দুই ধরনের। একটার ফুল সাদা রঙের, অন্যটার ফুলের রং সাদাটে বেগুনি। সাদাটে বেগুনি আকন্দগাছই বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়। আকন্দ ফুলে চারটি পাঁড়ড়ি থাকে। এর পাতার মতো ফুলের পাঁড়ড়িও বেশ পুরু। ফুলের ব্যাস ১-১.৫ ইঞ্চি। ফুলে হালকা গন্ধ আছে। বারো মাস আকন্দগাছে ফুল ফোটে। আকন্দের ফুল বিভিন্ন পোকামাকড়, প্রজাপতি ও পিপীলিকার খাবার জোগান দেয়।
আকন্দের ফল সবুজ রঙের। লম্বাটে। ফল ৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। ফলের ভেতর তুলোর মতো আঁশ থাকে। আঁশ স্তরে স্তরে সাজানো থাকে থাকে। প্রতিটা স্তরে মাঝে একটা করে পাতলা বিঁচি থাকে। বিঁচির গায়ে পাখনার মতো লেগে থাকে আঁশগুলো। ফল পাকার পর বিঁচিসহ বাতাসে উড়ে দূরে চলে যায় আকন্দের আঁশ। অর্থাৎ আকন্দের বংশবিস্তারে আঁশ এবং বাতাসের ভূমিকা বিরাট। আকন্দগাছ ৭-৮ বছর বাঁচে।
আকন্দের পাতা দেখতে অনেকটা বটের পাতার মতো। বটের পাতার মতোই পুরু। বটের পাতা ভাঙলে যেমন সাদা আঠা বের হয়, আকন্দের পাতা ভাঙলেও সাদা আঠা বের হয়। পাতার উপরিভাগ মসৃণ এবং নীচের দিক তুলোর ন্যায়। ক্ষুদ্র বৃন্ত এবং বৃন্তদেশ হৃদপিণ্ডাকৃত। তবে বটের পাতার সাথে বড় পার্থক্য হলো, এর পাতা খুবই নরম। বটের পাতা অতটা নরম নয়। তবে বটের পাতার মতোই মসৃণ। আনকন্দের পাতা সরল। উপবৃত্তাকার। পাতা লম্বায় ৬-৮ ইঞ্চি হতে পারে। ঠিক মাঝ বরাবর পতার প্রস্থ ৩-৪ ইঞ্চি। আকন্দের পাতা হালকা বা সাদটে সবুজ।
আকন্দ দুই ধরনের। একটার ফুল সাদা রঙের, অন্যটার ফুলের রং সাদাটে বেগুনি। সাদাটে বেগুনি আকন্দগাছই বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়। আকন্দ ফুলে চারটি পাঁড়ড়ি থাকে। এর পাতার মতো ফুলের পাঁড়ড়িও বেশ পুরু। ফুলের ব্যাস ১-১.৫ ইঞ্চি। ফুলে হালকা গন্ধ আছে। বারো মাস আকন্দগাছে ফুল ফোটে। আকন্দের ফুল বিভিন্ন পোকামাকড়, প্রজাপতি ও পিপীলিকার খাবার জোগান দেয়।
আকন্দের ফল সবুজ রঙের। লম্বাটে। ফল ৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। ফলের ভেতর তুলোর মতো আঁশ থাকে। আঁশ স্তরে স্তরে সাজানো থাকে থাকে। প্রতিটা স্তরে মাঝে একটা করে পাতলা বিঁচি থাকে। বিঁচির গায়ে পাখনার মতো লেগে থাকে আঁশগুলো। ফল পাকার পর বিঁচিসহ বাতাসে উড়ে দূরে চলে যায় আকন্দের আঁশ। অর্থাৎ আকন্দের বংশবিস্তারে আঁশ এবং বাতাসের ভূমিকা বিরাট। আকন্দগাছ ৭-৮ বছর বাঁচে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন