রাধাচূড়া দেখার পর খুব শখ হলো বাড়িতে লাগানোর,নার্সারি থেকে পেয়েও গেলাম চারা ,কয়েকবছর বাদে যখন ফুল ফুটলো ,একেবারে অন্যরকম ফুল...... অবাক হলাম! খোঁজ নিয়ে জানলাম,সুন্দরীর নাম
কনকচূড়া, যাকে এতদিন রাধাচূড়া ভেবে এসেছি তিনিও Fabaceae পরিবারের সদস্য। বৈজ্ঞানিক নাম- Peltophorum pterocarpum ।
কনকচূড়া/পেল্টোফরাম শ্রীলঙ্কা, আন্দামান, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়াইয় এন্ডেমিক প্রজাতি। প্রায় ২০ মিটার উচু, শাখায়িত, পত্রমোচী বড় গাছ। বাকল ধূসর।
যৌগপত্র দ্বি-পক্ষল, ৩০-৫০*২০-৩০ সেমি, পক্ষ ৮-২৬ টি, পত্রিকা ক্ষুদে, ১*২ সেমি, উপর উজ্জল সবুজ, নিচ সাদাটে।গরমের শুরুতে গাছের কচি পাতার সাথে ফুল ফোটে।
খাড়া, ১৫-২৫ সেমি লম্বা শাখায়িত মঞ্জুরিতে কমলা রঙের অনেকগুলো সুগন্ধি ফুল। পাপড়ি ৫, মুক্ত, কুচকানো। পুংকেশর ১০, অসমান। ফল চ্যাপ্টা, ২-৬*২-৩ সেমি, শক্ত, তামাটে। ফুলের পর তামাটে রঙের গুচ্ছ গুচ্ছ ফলে গাছ ভরে ওঠে। বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার ঘটে।
কনকচূড়া, যাকে এতদিন রাধাচূড়া ভেবে এসেছি তিনিও Fabaceae পরিবারের সদস্য। বৈজ্ঞানিক নাম- Peltophorum pterocarpum ।
কনকচূড়া/পেল্টোফরাম শ্রীলঙ্কা, আন্দামান, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়াইয় এন্ডেমিক প্রজাতি। প্রায় ২০ মিটার উচু, শাখায়িত, পত্রমোচী বড় গাছ। বাকল ধূসর।
যৌগপত্র দ্বি-পক্ষল, ৩০-৫০*২০-৩০ সেমি, পক্ষ ৮-২৬ টি, পত্রিকা ক্ষুদে, ১*২ সেমি, উপর উজ্জল সবুজ, নিচ সাদাটে।গরমের শুরুতে গাছের কচি পাতার সাথে ফুল ফোটে।
খাড়া, ১৫-২৫ সেমি লম্বা শাখায়িত মঞ্জুরিতে কমলা রঙের অনেকগুলো সুগন্ধি ফুল। পাপড়ি ৫, মুক্ত, কুচকানো। পুংকেশর ১০, অসমান। ফল চ্যাপ্টা, ২-৬*২-৩ সেমি, শক্ত, তামাটে। ফুলের পর তামাটে রঙের গুচ্ছ গুচ্ছ ফলে গাছ ভরে ওঠে। বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার ঘটে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন