"শীতের কোন এক ভোরে,
শিশির ভেজা ঘাসে।
পাশাপাশি হাঁটব দু'জন,
আজ এই মাঘ মাসে।
তুই কি আমার সঙ্গী হবি,
শিশির কণায় পা ভেজাবি।
পাশাপাশি বসব দু'জন,
তোর হাত আমার হাতে।"
আজ এই মাঘ মাসে।
তুই কি আমার সঙ্গী হবি,
শিশির কণায় পা ভেজাবি।
পাশাপাশি বসব দু'জন,
তোর হাত আমার হাতে।"
মর্নিং গ্লোরি মূলত মেক্সিকো ও সেন্ট্রাল আমেরিকার অধিবাসী। প্রায় সব ধরনের মর্নিং গ্লোরির বৈশিষ্ট্য একই রকম। লতানো গাছ, পানপাতা আকৃতির পাতা। তবে কিছু প্রজাতির পাতা অন্য আকৃতিরও হয়। ফুলটি হয় ফানেল আকৃতির। ৮-১৫ সেন্টিমিটার চওড়া।
ফুলের
রঙে ভিন্নতা রয়েছে। নীল, উজ্জ্বল লাল, সাদা, গাঢ় বেগুনি, গোলাপিসহ নানা
রঙের হয় মর্নিং গ্লোরি। আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় গাঢ় বেগুনি,
গোলাপি ও আকাশি নীল রঙগুলো।
অদ্ভুত এক সুন্দর ফুলের নাম মর্নিং গ্লোরী । নামটাও বেশ চমৎকার । অপরূপ
সুন্দর ফুলটি যখন ছাদ বা ব্যালকনিতে ফুটে তখন সবার নজর কাড়ে। মর্নিং
গ্লোরীর অনেক প্রজাতি রয়েছে। প্রায় এক হাজার প্রজাতির মর্নিং গ্লোরী পাওয়া
যায় বিশ্বের নানা প্রান্তে। তাদের নানা রঙ, নানা রূপ।মর্নিং গ্লোরী মূলত
মেক্সিকো ও সেন্ট্রাল আমেরিকার অধিবাসী। প্রায় সব ধরনের মর্নিং গ্লোরির
বৈশিষ্ট্য একই রকম। লতানো গাছ, পানপাতা আকৃতির পাতা এবং ফুল ফানেল আকৃতির।
নীল, উজ্জ্বল লাল, সাদা, গাঢ় বেগুনি, গোলাপিসহ নানা রঙের মর্নিং গ্লোরী
দেখা যায় । তবে আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় গাঢ় বেগুনি, গোলাপি ও
আকাশি নীল রঙগুলো। ফুল সকালে ফোটে এবং দুপুরে নেতিয়ে যায়। মর্নিং গ্লোরীর
চারা হয় বীজ থেকে। টবেই লাগানো সম্ভব এটি। বছরের যেকোনো সময়ই এ ফুলের চারা
রোপণ বা বীজ বপন করা যায়। তবে অন্য গাছের মতোই বর্ষাকাল মর্নিং গ্লোরী
লাগানোর জন্য উপযুক্ত । চারাগুলোকে তার বা অন্যকিছু দিয়ে উপরে লতানোর
বন্দোবস্ত করে দিতে হয় । বারান্দায় টবে লাগালে গ্রিলেও লতানো যায় ।
লক্ষ্মী
মেয়ে সে। ঘুম থেকে উঠে পড়ে সকাল সকাল। এজন্য আদর করে তাকে ডাকা হয় ভোরের
রানী। বাংলা নামটি যেমন সুন্দর, ইংরেজি নামটিও তেমনি সুন্দর। ফুলটির
ইংরেজিতে নাম মর্নিং গ্লোরি।
সুন্দর
এ ফুলটি মর্নিং গ্লোরি নামেই পরিচিত। এই ফুলটির বাংলায় বেশকিছু সুন্দর নাম
রয়েছে। তবে খুব কম মানুষই চেনে এ নামগুলোতে। ভোরের রানী ছাড়াও বাংলায়
ফুলটিকে বেশ কয়টি নাম আছে যেমনঃ ভোরগরবী, প্রভাতরানী, রেললতাও বলা হয়।
মর্নিং
গ্লোরির অনেক প্রজাতি রয়েছে। প্রায় এক হাজার প্রজাতির মর্নিং গ্লোরি পাওয়া
যায় বিশ্বের নানা প্রান্তে। তাদের নানা রঙ, নানা রূপ। আমাদের দেশে
মর্নিং গ্লোরির যে প্রজাতিটি পাওয়া যায়, সেটির বৈজ্ঞানিক নাম Ipomoea
Purpurea। ঢোল কলমিও মর্নিং গ্লোরিরই একটি প্রজাতি, যার বৈজ্ঞানিক নাম
Ipomoea Carnea।
মর্নিং
গ্লোরির চারা হয় বীজ থেকে। টবেই লাগানো সম্ভব এটি। মাটির সঙ্গে সার
ব্যবহার করতে হয়। বছরের যেকোনো সময়ই এ ফুলের চারা রোপণ বা বীজ বপন করা যায়।
তবে অন্য গাছের মতোই বর্ষাকাল মর্নিং গ্লোরি লাগানোর জন্য আদর্শ।
তার বা অন্যকিছু দিয়ে উপরে লতানোর বন্দোবস্ত করে দিতে হয় চারাগুলোকে। বারান্দায় টবে লাগালে গ্রিলেও লতানো যায়।
ধন্যবাদ। মর্নিং গ্লোরি আমাদের দেশে রাস্তার দুপাশে, পরিত্যক্ত জায়গায় প্রচুর দেখা যায়। ওদের নিয়ে আমিও লিখেছিলাম এক সময়।
উত্তরমুছুন