পদ্ম দু ধরণের,জলপদ্ম ও স্থলপদ্ম৷ আবার স্থলপদ্মের বিশেষ রূপটি হল পাথরের
পদ্ম বা হিমালয়ের পদ্ম বা ব্রহ্মকমল৷ পুরাণ অনুসারে স্বর্গ-মর্ত্য-পাতালের
সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং ব্রহ্মা এই ফুলের উপরে বসে থাকেন৷ তাই একে ব্রহ্মকমল
বলা হয়৷
ফুলের নাম - ব্রহ্মকমল বৈজ্ঞানিক নাম- Saussurea obvallata এটি Asteraceae Sunflower family পরিবারের একটি উদ্ভিদ এটি পর্বতের উচুতে ৩০০০- ৪৬০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত জন্মাতে পারে।
ভারতের মাটিতে ব্রহ্মকমল পবিত্র ফুল হিসেবে বিবেচিত৷ দেবভূমির প্রায় সর্বত্র বিশেষ করে গাড়োয়ালে ব্রহ্মকমলের দেখা মেলে৷ হিমেল বাতাসে পাথরের খাঁজ থেকে বেরিয়ে আসা অদ্ভুত এক ফুল৷ শুধু ব্রহ্মকমলই নয় পার্বত্য উত্তরাখণ্ডে বহু ফুলের সমাহার হয়েছে৷ বিশেষ করে ফুলের উপত্যকা বা ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স৷ শিখ তীর্থস্থান হেমকুণ্ড সাহিব যারা যান তাঁদের এই উপত্যকা পার হতে হয়৷ যাত্রাপথের বিভিন্ন সময়ে হালকা ফুলের সৌরভ যাত্রীদের ঘিরে রাখে৷ ৮৭.৫ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত এই উপত্যকায় কত ফুল রয়েছে তার সঠিক হিসেব গবেষকরাও দিতে পারেননি৷ বিভিন্ন রিপোর্টে প্রকাশ অন্তত ৫২১ প্রজাতির ফুলের দেখা মেলে দেবভূমিতে৷ যার ৪০টি প্রজাতি সবাই দেখতে পান৷ যার অন্যতম ব্রহ্মকমল৷
তেমন কিছু রঙের বাহার নেই৷ সাদা ও ঘিয়ে রঙের এই ফুলটির হালকা একটা গন্ধ রয়েছে৷ নামটাই এর মূল আকর্ষণ৷ আর ওষধি বিজ্ঞানের কদর তাকে অমূল্য করে রেখেছে৷ গ্রানাইট পাথরের খাঁজ থেকে বের হয়ে আসা ফুলটি পৌরাণিক কথা ও ওষধি বিজ্ঞানের অন্যতম উপাদান হিসেবে ছড়িয়ে রয়েছে উত্তরাখণ্ড হিমালয়ের আনাচে কানাচে৷
পাঁকে যার জন্ম-সেই ফুল হল পদ্ম৷ আর পাথরে যার জন্ম সেই ফুল ব্রহ্মকমল৷ মরশুমি হাওয়ায় দোলা লেগেছে সেই পাথরের পদ্মে…
ব্রহ্ম কমল এক ধরণের সপুষ্পক উদ্ভিদ যাদের মূল আবাস হিমালয় পার্বত্য এলাকা, ভারতের উত্তরাখণ্ড প্রদেশ, মায়ানমারের উত্তরাংশ এবং দক্ষিণ-পশ্চিম চীন। এটি হিমালয়ের ৪৫০০ মি. উর্দ্ধে দেখা যায়। এটি উত্তরখন্ডের রাষ্ট্রীয় ফুল। এটি ০.৩ মি. (১ ফুট) দৈর্ঘের হয়। এর অন্য নামগুলো হলো: ব্রহ্মকমল, কন, কাপ্ফু।
তিব্বতে এই উদ্ভিদ ভেষজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত্ হয়ে থাকে, যা সেখানে "সা-দু-গোহ-ঘুহ" (তিব্বতীয় ভাষায়: ཤཟའ བདྭད མཤ དཤྭ ) নামে পরিচিত। এটি তিতা স্বাদযুক্ত। সম্পূর্ণ গাছটিই ব্যবহারযোগ্য। এই উদ্ভিদটি বিলুপ্ত-প্রায় হয়ে যাচ্ছে কারণ মানুষ তাদের প্রয়োজনে এটি কেটে নিয়ে ধ্বংস করছে। এটি হিমালয়ের প্রার্বত্য এলাকায় পাওয়া যায়। এটি মুত্র-সংক্রান্ত সমস্যার ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত্ হয়।
ফুলের নাম - ব্রহ্মকমল বৈজ্ঞানিক নাম- Saussurea obvallata এটি Asteraceae Sunflower family পরিবারের একটি উদ্ভিদ এটি পর্বতের উচুতে ৩০০০- ৪৬০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত জন্মাতে পারে।
ভারতের মাটিতে ব্রহ্মকমল পবিত্র ফুল হিসেবে বিবেচিত৷ দেবভূমির প্রায় সর্বত্র বিশেষ করে গাড়োয়ালে ব্রহ্মকমলের দেখা মেলে৷ হিমেল বাতাসে পাথরের খাঁজ থেকে বেরিয়ে আসা অদ্ভুত এক ফুল৷ শুধু ব্রহ্মকমলই নয় পার্বত্য উত্তরাখণ্ডে বহু ফুলের সমাহার হয়েছে৷ বিশেষ করে ফুলের উপত্যকা বা ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স৷ শিখ তীর্থস্থান হেমকুণ্ড সাহিব যারা যান তাঁদের এই উপত্যকা পার হতে হয়৷ যাত্রাপথের বিভিন্ন সময়ে হালকা ফুলের সৌরভ যাত্রীদের ঘিরে রাখে৷ ৮৭.৫ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত এই উপত্যকায় কত ফুল রয়েছে তার সঠিক হিসেব গবেষকরাও দিতে পারেননি৷ বিভিন্ন রিপোর্টে প্রকাশ অন্তত ৫২১ প্রজাতির ফুলের দেখা মেলে দেবভূমিতে৷ যার ৪০টি প্রজাতি সবাই দেখতে পান৷ যার অন্যতম ব্রহ্মকমল৷
তেমন কিছু রঙের বাহার নেই৷ সাদা ও ঘিয়ে রঙের এই ফুলটির হালকা একটা গন্ধ রয়েছে৷ নামটাই এর মূল আকর্ষণ৷ আর ওষধি বিজ্ঞানের কদর তাকে অমূল্য করে রেখেছে৷ গ্রানাইট পাথরের খাঁজ থেকে বের হয়ে আসা ফুলটি পৌরাণিক কথা ও ওষধি বিজ্ঞানের অন্যতম উপাদান হিসেবে ছড়িয়ে রয়েছে উত্তরাখণ্ড হিমালয়ের আনাচে কানাচে৷
পাঁকে যার জন্ম-সেই ফুল হল পদ্ম৷ আর পাথরে যার জন্ম সেই ফুল ব্রহ্মকমল৷ মরশুমি হাওয়ায় দোলা লেগেছে সেই পাথরের পদ্মে…
ব্রহ্ম কমল এক ধরণের সপুষ্পক উদ্ভিদ যাদের মূল আবাস হিমালয় পার্বত্য এলাকা, ভারতের উত্তরাখণ্ড প্রদেশ, মায়ানমারের উত্তরাংশ এবং দক্ষিণ-পশ্চিম চীন। এটি হিমালয়ের ৪৫০০ মি. উর্দ্ধে দেখা যায়। এটি উত্তরখন্ডের রাষ্ট্রীয় ফুল। এটি ০.৩ মি. (১ ফুট) দৈর্ঘের হয়। এর অন্য নামগুলো হলো: ব্রহ্মকমল, কন, কাপ্ফু।
তিব্বতে এই উদ্ভিদ ভেষজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত্ হয়ে থাকে, যা সেখানে "সা-দু-গোহ-ঘুহ" (তিব্বতীয় ভাষায়: ཤཟའ བདྭད མཤ དཤྭ ) নামে পরিচিত। এটি তিতা স্বাদযুক্ত। সম্পূর্ণ গাছটিই ব্যবহারযোগ্য। এই উদ্ভিদটি বিলুপ্ত-প্রায় হয়ে যাচ্ছে কারণ মানুষ তাদের প্রয়োজনে এটি কেটে নিয়ে ধ্বংস করছে। এটি হিমালয়ের প্রার্বত্য এলাকায় পাওয়া যায়। এটি মুত্র-সংক্রান্ত সমস্যার ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত্ হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন