"..লাল রঙে রঞ্জিত ওগো রক্তরাগ ,
তোমায় দিয়ে সাজাব আমার কুসুমবাগ "।
ফুলের নাম- রক্তরাগ, স্কারলেট কর্ডিয়া
বৈজ্ঞানিক নাম- Cordia sebestena
পরিবার- Boraginaceae
অন্যান্য নাম- siricote/kopté (Mayan), Geiger Tree, scarlet cordia
স্কারলেট কর্ডিয়া-এর আদি আবাস কিউবা ও পেরু হলেও এই কিউবিয়ান সুন্দরী আমাদের আপন হয়ে গেছে । এর বাংলা নাম হল ....রক্তরাগ !! অসাধারণ রঙ আর রূপের সঙ্গে এর রক্তরাগ নামটি বেশ মানানসই । গাছের শাখায় গুচ্ছ গুচ্ছ ফুলের শোভা এক পলকেই সবার দৃষ্টি কেড়ে নেয়। ফুলের উজ্জ্বল কমলা রঙ আর পাতার টিয়ে সবুজ রঙে কর্ডিয়ার অপূর্ব সাজ বেশ নজরকাড়া। গাছে ফুল থাকে প্রায় সারা বছরই, তবে শীত থেকে বসন্তে বেশি।
মম হৃদয়রক্তরাগে তব চরণ দিয়েছি রাঙিয়া,
অয়ি সন্ধ্যাস্বপনবিহারী।
তব অধর এঁকেছি সুধাবিষে মিশে মম সুখদুখ ভাঙিয়া--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম বিজনজীবনবিহারী॥
মম মোহের স্বপন-অঞ্জন তব নয়নে দিয়েছি পরায়ে,
অয়ি মুগ্ধনয়নবিহারী
মম সঙ্গীত তব অঙ্গে অঙ্গে দিয়েছি জড়ায়ে জড়ায়ে--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম জীবনমরণবিহারী॥
তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা, তুমি আমার সাধের সাধনা,
মম শূন্যগগনবিহারী।
আমি আপন মনের মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম অসীমগগনবিহারী॥
সুন্দরীর কথা :- আঠার শতকে ওলন্দাজরা এ গাছ ভারতে নিয়ে আসে।
১)গাছ ছোটখাটো, ৫ থেকে ৮ মিটার উঁচু, চিরসবুজ, কখনো গুল্ম আকারের।
২)পাতা একক, ১০ থেকে ১৮ সেমি লম্বা, ডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার।
৪) ডালের আগায় গুচ্ছবদ্ধ ফুল ফোটে প্রায় সারা বছর।
৫) ফুল ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা, পাপড়ি সংখ্যা ৬।
৬) ফল ডিম্বাকার, শাঁসাল, প্রায় ৪ সেমি লম্বা, বৃতিযুক্ত। বীজ আঠাল শাঁসে জড়ানো।
৭) শুষ্ক অঞ্চলে ভালো বাড়ে। বীজ, কলম ও দাবাকলমে চাষ।
তোমায় দিয়ে সাজাব আমার কুসুমবাগ "।
ফুলের নাম- রক্তরাগ, স্কারলেট কর্ডিয়া
বৈজ্ঞানিক নাম- Cordia sebestena
পরিবার- Boraginaceae
অন্যান্য নাম- siricote/kopté (Mayan), Geiger Tree, scarlet cordia
স্কারলেট কর্ডিয়া-এর আদি আবাস কিউবা ও পেরু হলেও এই কিউবিয়ান সুন্দরী আমাদের আপন হয়ে গেছে । এর বাংলা নাম হল ....রক্তরাগ !! অসাধারণ রঙ আর রূপের সঙ্গে এর রক্তরাগ নামটি বেশ মানানসই । গাছের শাখায় গুচ্ছ গুচ্ছ ফুলের শোভা এক পলকেই সবার দৃষ্টি কেড়ে নেয়। ফুলের উজ্জ্বল কমলা রঙ আর পাতার টিয়ে সবুজ রঙে কর্ডিয়ার অপূর্ব সাজ বেশ নজরকাড়া। গাছে ফুল থাকে প্রায় সারা বছরই, তবে শীত থেকে বসন্তে বেশি।
মম হৃদয়রক্তরাগে তব চরণ দিয়েছি রাঙিয়া,
অয়ি সন্ধ্যাস্বপনবিহারী।
তব অধর এঁকেছি সুধাবিষে মিশে মম সুখদুখ ভাঙিয়া--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম বিজনজীবনবিহারী॥
মম মোহের স্বপন-অঞ্জন তব নয়নে দিয়েছি পরায়ে,
অয়ি মুগ্ধনয়নবিহারী
মম সঙ্গীত তব অঙ্গে অঙ্গে দিয়েছি জড়ায়ে জড়ায়ে--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম জীবনমরণবিহারী॥
তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা, তুমি আমার সাধের সাধনা,
মম শূন্যগগনবিহারী।
আমি আপন মনের মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা--
তুমি আমারি, তুমি আমারি,
মম অসীমগগনবিহারী॥
সুন্দরীর কথা :- আঠার শতকে ওলন্দাজরা এ গাছ ভারতে নিয়ে আসে।
১)গাছ ছোটখাটো, ৫ থেকে ৮ মিটার উঁচু, চিরসবুজ, কখনো গুল্ম আকারের।
২)পাতা একক, ১০ থেকে ১৮ সেমি লম্বা, ডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার।
৪) ডালের আগায় গুচ্ছবদ্ধ ফুল ফোটে প্রায় সারা বছর।
৫) ফুল ৩ থেকে ৫ সেমি লম্বা, পাপড়ি সংখ্যা ৬।
৬) ফল ডিম্বাকার, শাঁসাল, প্রায় ৪ সেমি লম্বা, বৃতিযুক্ত। বীজ আঠাল শাঁসে জড়ানো।
৭) শুষ্ক অঞ্চলে ভালো বাড়ে। বীজ, কলম ও দাবাকলমে চাষ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন