এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে— সবচেয়ে সুন্দর করুণ:
সেখানে সবুজ ডাঙা ভ’রে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে গাছের নাম : কাঁঠাল, অশ্বথ, বট, জারুল, হিজল;
সেখানে ভোরের মেঘে নাটার রঙের মতো জাগিছে অরুণ
— জীবনানন্দ দাশ
পাপড়ির নমনীয় কোমলতায়, দৃষ্টিনন্দন বর্ণচ্ছটা নিয়ে প্রকৃতিকে আরো সুন্দর করে সাজিয়ে তোলে জারুল ফুল। ফুলটির ইংরেজি নাম : Giant Crape-myrtle, পরিবার : Lythraceae, বৈজ্ঞানিক নাম :Lagerstroemia Speciosa। বৃক্ষ জাতীয় জারুল ফুলের আদি নিবাস শ্রীলংকায়। নীলাভ ও গোলাপি দু’ রঙের জারুল ফুল বাংলার
সর্বত্র চোখে পড়ে। এই পাতাঝরা বৃক্ষ শীতকালে পত্রশূন্য থাকে। বসন্তে গাঢ় নতুন সবুজ পাতা গজায়। জারুলের রং ও রূপ নয়নাভিরাম, ফুলে পাপড়ি ছয়টি, ফুলের মাঝখানে হলুদ রঙের পরাগ রয়েছে। গাছ সাধারণত ১০ থেকে ১৫ মিটার উঁচু হয়।
গাছের পাতা সবুজ, পুরু ও বেশ বড়। গাছের শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড শক্ত, শাখা-প্রশাখার অগ্রভাগে দণ্ড-বোঁটায় অসংখ্য ফুল ফোটে। বোঁটার নীচ থেকে প্রথম ফুল ফোটা শুরু হয়ে বোঁটার সামনের দিকে ধীরে ধীরে ফুল ফোটে।
গ্রীষ্মের শুরুতেই এর ফুল ফোটে এবং শরত্ পর্যন্ত দেখা যায়। ফুল শেষে গাছে বীজ হয়, বীজ দেখতে গোলাকার ও বীজের মাধ্যমে বংশ বিস্তার হয়। জারুল ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব বৃক্ষ। বাংলাদেশ ভারত ছাড়াও চীন মালয়েশিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে জারুল গাছের দেখা মেলে।তিতলির প্রিয় ফুল।
সেখানে সবুজ ডাঙা ভ’রে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে গাছের নাম : কাঁঠাল, অশ্বথ, বট, জারুল, হিজল;
সেখানে ভোরের মেঘে নাটার রঙের মতো জাগিছে অরুণ
— জীবনানন্দ দাশ
পাপড়ির নমনীয় কোমলতায়, দৃষ্টিনন্দন বর্ণচ্ছটা নিয়ে প্রকৃতিকে আরো সুন্দর করে সাজিয়ে তোলে জারুল ফুল। ফুলটির ইংরেজি নাম : Giant Crape-myrtle, পরিবার : Lythraceae, বৈজ্ঞানিক নাম :Lagerstroemia Speciosa। বৃক্ষ জাতীয় জারুল ফুলের আদি নিবাস শ্রীলংকায়। নীলাভ ও গোলাপি দু’ রঙের জারুল ফুল বাংলার
সর্বত্র চোখে পড়ে। এই পাতাঝরা বৃক্ষ শীতকালে পত্রশূন্য থাকে। বসন্তে গাঢ় নতুন সবুজ পাতা গজায়। জারুলের রং ও রূপ নয়নাভিরাম, ফুলে পাপড়ি ছয়টি, ফুলের মাঝখানে হলুদ রঙের পরাগ রয়েছে। গাছ সাধারণত ১০ থেকে ১৫ মিটার উঁচু হয়।
গাছের পাতা সবুজ, পুরু ও বেশ বড়। গাছের শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড শক্ত, শাখা-প্রশাখার অগ্রভাগে দণ্ড-বোঁটায় অসংখ্য ফুল ফোটে। বোঁটার নীচ থেকে প্রথম ফুল ফোটা শুরু হয়ে বোঁটার সামনের দিকে ধীরে ধীরে ফুল ফোটে।
গ্রীষ্মের শুরুতেই এর ফুল ফোটে এবং শরত্ পর্যন্ত দেখা যায়। ফুল শেষে গাছে বীজ হয়, বীজ দেখতে গোলাকার ও বীজের মাধ্যমে বংশ বিস্তার হয়। জারুল ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব বৃক্ষ। বাংলাদেশ ভারত ছাড়াও চীন মালয়েশিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে জারুল গাছের দেখা মেলে।তিতলির প্রিয় ফুল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন